Posts

GRADE OF CONCRETE AND CONCRETE MIX DESIGN PROPORTION AS PER IS CODE

Image
  The proportions of concrete components such as cement, sand, aggregates, and water are the concrete mix ratios. These mixing ratios are decided based on construction type and mixing designs. This is required for concrete mix design and to know about the strength of concrete as per its design ratio. As a civil engineer, it's very important to know about concrete mix design. here I have discussed concrete mix design as per IS code. All grades of concrete, characteristic strength of concrete at 28 days, and also concrete mix design proportion is given in the following table. TABLE: FULL CONCRETE MIX DESIGN PROPERTIES Designed  Concrete Mix Ratio For such mixes, the manufacturer determines the output of the concrete but the proportions of the mix are determined by the concrete supplier, so that the minimum cement content can be set. This is the most logical approach to choosing proportions of blends of different products having more or less special characteristics in mind. Of concret

সয়েল টেস্ট ও টেস্ট রিপোর্ট সম্পর্কিত কিছু আইডিয়া

Image
  সয়েল টেস্ট ও টেস্ট রিপোর্ট সম্পর্কিত কিছু আইডিয়া ================================= সয়েল টেস্ট রিপোর্ট হাতে আসলে অনেকে Recommendations এ যা লেখা থাকে তা নিয়ে চিন্তায় পড়ে যান। মনে করেন সেটাই শেষ কথা। আসলে সেটা শেষ কথা তো নয়ই বরং কোন কথার পর্যায়েই পড়ে না। রিপোর্ট মানে হচ্ছে Information. এখন Information অনুযায়ী Foundation কী হবে তা ঠিক করবেন একজন Geo technical Engineer... সয়েল টেস্ট রিপোর্ট সম্পর্কিত কিছু আইডিয়া #SPT__N Value ============== খুব সহজেই Soil Test এর N ভ্যালু দেখে জেনে নিন মাটির অবস্থা.... N value 2 বা এর কম হলে Very Soft মাটি বুঝতে হবে , যার ভার বহন ক্ষমতা প্রতি বর্গমিটারে মাত্র 2 টন। N value 2-5 হলে Soft মাটি, ভারবহন ক্ষমতা 2-5 Ton/ Sqm. N value 5-9 হলে Medium মাটি, ভারবহন ক্ষমতা 5-10 T/ Sqm N value 9-17 হলে Stiff বা শক্ত মাটি, ভারবহন ক্ষমতা 10-20T/ Sqm N value 17-33, Very Stiff বা খুবই শক্ত মাটি, ভারবহন ক্ষমতা 20-40 T/ Sqm N value 33 এর উপরে হলে Hard বা খুবই কঠিন মাটি বুঝতে হবে, যার ভার বহন ক্ষমতা বর্গমিটার 40 Ton এর উপরে #Reff.......BNBC, Soil & Found

What is P-delta , P-Delta Effects and P-Delta Analysis Parameters

Image
What is P-delta & P-Delta effects? P-Delta effect, also known as geometric non-linearity, involves the equilibrium and compatibility relationships of a structural system loaded about its deflected configuration. Of particular concern is the application of gravity load on laterally displaced multi-story building structures.  This condition magnifies story drift and certain mechanical behaviors while reducing deformation capacity. P-Delta effect typically involves large external forces upon relatively small displacements. If deformations become sufficiently large as to break from linear compatibility relationships, then Large-Displacement and Large-Deformation analyses become necessary. The two sources of P-Delta effect are illustrated in Figure 1, and described as follows: P- effect, or P-“small-delta”, is associated with local deformation relative to the element chord between end nodes. P-Delta analysis parameters in Etabs Initial P-Delta analysis may be specified in ETABS via Defi

বালির সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক বা (FM) নির্ণয়

Image
# বালির  সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক বা (FM) নির্ণয় ========================== সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক বা ফাইননেস মডুলাস(F.M) বালির আকার সম্পর্কে ধারণা প্রদান করে। বালি যত মিহি হয় তার সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক তত কম হয়, এবং যত স্থুল হয় সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক তত বেশি হয়। সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক একটি ইমপেরিক্যাল সুত্রের সাহায্যে নির্ণয় করা হয়। ব্রিটিশ প্রমাণচালুনী ৪নং, ৮নং, ১৬নং, ৩০নং, ৫০নং,১০০নং এ অবশেষের পুঞ্জিভুত শতকরা হারের সমষ্টিকে ১০০ দিয়ে ভাগ করলে যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাকে বালির সুক্ষ্মতা গুনাঙ্ক বা ফাইননেস মডুলাস বলে। সাধারণত দেখা যায় মিহি বালির সুক্ষ্মতা গুনাঙ্ক ১.২-১.৫, মধ্যম মানের স্থুল বালির সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক ১.৫-২.০০ এবং মোটা বালির সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক ২ এর অধিক হয়ে থাকে। নির্মাণের স্থুলকাজে ব্যবহৃত বালির সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক ২-৩ হওয়াউচিত। →বালির সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক বা (F.M)নির্ণয়ের পদ্ধতি: প্রথমে ২০০ গ্রাম বালি মেপে চালুনিতে ভরেছিলাম। তারপর ভালভাবে ঝাঁকুনি দেওয়ার পর নিম্নক্তো হারে প্রত্যেক চালুনিতে বালি পেয়েছিলাম, প্রথমে ২০০ গ্রাম বালি মেপে চালুনিতে ভরেছিলাম। তারপর ভালভাবে ঝাঁকুনি দেওয়ার পর ৪ নং চালুনিত

একটি ভবনের লে-আউট করার নিয়ম !

Image
একটি ভবনের লে-আউট করার নিয়ম ! যেকোন কাজ শুরু করার আগে কাজের একটি রূপরেখা বা লে-আউট তৈরী করা খুবই দরকার। যেমন ধরুনঃ কোন দর্জি যখন পোষাক তৈরী করে তখন কাপড় কাটার আগে কাপড়ের উপর একধরণের দাগ দিয়ে নেয়। পরে সেই দাগ অনুসারে কাপড় কাটে সেলাই কররার জন্য। এই কাপড় কাটবার আগে দাগ দিয়ে নেয়া কে ওই পোষাকের জন্য লে-আউট দেয়া বলা হয়। ঠিক তেমনি কাগজ়ে আঁকা ভবনের নকশাকে প্রকৃত মাপ জোপের মাধ্যমে জমিতে স্থানান্তর করাকে প্রকৌশলবিদ্যায় ভবনের লে-আউট দেয়া বোঝায়। ভবনের নকশা, কাগজের উপর ছোট স্কেলে আঁকা থাকে।এখানে ড্রয়িং এর কাগজটিকে বাস্তব ভুমির ছোট সংষ্করণ বলা যেতে পারে।কাগজ়ে আকা নকশাটিকে প্রকৃত স্কেলে জমিতে চিহ্নিত করতে হয়, যাতে সহজেই প্রতিটি কলামের সঠিক অবস্থান, নির্মানাধীন ভবনের ওরিয়েন্টেশন এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- ভবনটি সীমানার ভিতরে আছে কিনা তা নির্ণয় করা যায়। ড্রয়িং হলো প্রকৌশলীদের যোগাযোগের জন্য একটি আন্তর্জাতিক ভাষা।কোন ভবনের লে-আউট দেয়ার জন্য যে ড্রয়িং তৈরী করা হয় সেখানে সাধারনত a,b,c,d…… ও 1,2,3,4…… এই দুই ধরণের গ্রীডলাইন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। a,b,c,d…… গ্রীড লাইনগুলো একে অপরের সমান্তরাল আব

মাটির বিয়ারিং ক্যাপাসিটি

Image
মাটির বিয়ারিং ক্যাপাসিটি # শেয়ার  করুন ----------------------------------------------------------- বিভিন্ন ধরণের মাটির বিয়ারিং ক্যাপাসিটি বা ভারবহন ক্ষমতা বিভিন্ন রকম। সয়েল টেষ্ট করে এই ক্ষমতা পাওয়া যায়। বাড়ি নির্মাণের জন্য ফাউন্ডেশনের জন্য এটা অনেক গুরুত্বপুর্ণ। বিভিন্ন তথ্য থেকে সাধারণভাবে মাটির ভারবহন ক্ষমতার চাট নিচে দেয়া হোল: . # পাথর →১২ টন / বর্গ ফুট অথবা →১২৯০ নিউটন / বর্গমিটার . # অত্যন্ত_ঘণ_স্যান্ডি_গ্রাভেল →১০ টন/বর্গফুট অথবা →১০৭৫ নিউটন /বর্গ মিটার . # পাতলা  গ্রাভেল, বালিকাময় গ্রাভেল, জমাট বালি, পাথুরে বালি, →৬৬৪৫ নিউটন/বর্গমিটার . # শুক্ত ,শুকনা, ঘণ কাদা →৫৫৩৭ নিউটন/বর্গমিটার . # মধ্যম  সাইজের বালি, অথবা ঘণ ছোট বালি → ৪৪৩০ নিউটন/বর্গমিটার . # লুজ  মাটি: → ২২১৫ নিউটন/বর্গমিটার . # শক্ত  কাদা : →১.৫ ১৬১ (পোস্টটি শেয়ার করুন ) বিভিন্ন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং তথ্য পেতে সাথেই থাকুন ।

একটি বিল্ডিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজের ধাপ সমূহ

Image
একটি বিল্ডিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজের ধাপ সমূহ: ১। সীমানা নির্ধারন ২। লে-আউট, রাজউক সেট ব্যাক চেক ৩। পাইলিং ক) পাইল পয়েন্ট সেন্টার করা খ) বোরিং করা গ) খাচা বাধা ঘ) ব্লক দেওয়া ঙ) ওয়েল্ডিং করা চ) খাচা ঢুকানো ছ) ঢালায় ৪। মাটি কাটা ৫। ড্রেসি, লেভেলিং, কম্পেকশন ৬। সোলিং, সিসি ঢালায় ৭। সাটারিং রড বাধায় সহ পাইল ক্যাপ বা ফুটিং ঢালায় ৮। সাটারিং রড বাধায় সহ সট কলাম, ম্যাট ঢালায় ৯। সাটারিং রড বাধায় সহ অন্ডার গ্রাউন্ড পানির ট্যাংক ঢালায় ১০। মাটি, বালি ভরাট ও কম্পেকশন ১১। লেভেলিং, সোলিং, সাটারিং রড বাধায় সহ গ্রেডবীম ঢালায়, কিউরিং ১২। বালি ভরাট ও কম্পেকশন ১৩। গ্রাউন ফ্লোর কলাম ও লিফ্ট ওয়াল ক) রড বাইন্ডিং খ) সাটারিং গ) সল চেক ঘ) ঢালায় ১৪। কলামে চট মোড়ানো, কিউরিং ১৫। গ্রাউন ফ্লোর বীম ছাদ বা ফ্লাট ছাদ ক) সাটারিং খ) রড বাইন্ডিং গ) লেভেলিং ঘ) বীম ও ছাদে রড ঙ) আউট লাইন চেক চ) ইলেকট্রিক পাইপ চেক ছ) ঢালায় জ) ছাদে পানি বেধে দেওয়া ১৬। ফাস্ট টু সিক্স ফ্লোর কলাম ও লিফ্ট ওয়াল ক) রড বাইন্ডিং খ) সাটারিং গ) সল চেক ঘ) ঢালায় ১৭। কলামে চট মোড়ানো, কিউরিং ১৮। ফাস্ট